চেয়ারম্যান সাহেবের বাণী

image-not-found

ইসলাম টিকে আছে জ্ঞান এর মধ্যে দিয়ে ও ওলামায়ে কিরাম এর কনট্রিবিউশন দিয়ে। ধরে নিন কুরআন ও হাদিস আমাদের থেকে উঠে গেল। তাহলে এক বা দুই প্রজন্ম পরে ইসলাম কিভাবে থাকবে? আমাদের এই প্রাওরিটি ধরে রাখতে হবে। কাজেই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সন্তানদের ইসলামিক শিক্ষা দেয়া প্রথম কাজ হতে হবে। না হলে এমন প্রজন্ম তৈরি হবে যারা আল্লাহকে জানবে না। সততা কে জানবে না ও অনেক বিচ্যুতির মাঝে পড়ে যাবে । যে কিশোররা পাঠশালা ও খেলাধুলা ছাড়া আর কিছুই করেনা, তারা অনেকেই আজ বিপদগামী। এ নিয়ে সমাজ বিজ্ঞানীরা চিন্তিত। টেকনোলজি সন্তানদের আমাদের থেকে দুরে নিয়ে যাচ্ছে। কাজেই ভাল স্কুল ই তাদের সঠিক পথে রাখার সমাধান ।
ডঃ মোহাম্মাদ মানজুরে ইলাহী

এডভাইজারের বাণী

image-not-found

সুশিক্ষায় মানুষ হয় আনোয়ার (আলোকিত), কুশিক্ষা মানুষকে বানায় জানোয়ার। একজন প্রকৃত শিক্ষিত ব্যক্তি সমাজ, রাষ্ট্র ও জাতির সমূহ কল্যাণ সাধনে যেই মুখ্য ভূমিকা রাখতে পারে, একজন অশিক্ষিত ব্যক্তির পক্ষে তা আদৌ সম্ভব নয়। পক্ষান্তরে তথা কথিত শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা রাষ্ট্র ও জাতির যেই সর্বনাশ করে থাকে তা অন্তত আমাদের দেশের কাউকে ব্যাখ্যা করে বোঝানোর প্রয়োজন নেই। অতএব বাস্তবতার কারণেই শিক্ষাকে সুশিক্ষা ও কুশিক্ষায় ভাগ করতে হচ্ছে। যে শিক্ষায় হালাল-হারাম নীতি-নৈতিকতা একাউন্টিবিলিটি ও আল্লাহ ভীতি অনুপস্থিত, এরূপ কুশিক্ষায় নিষ্পাপ সন্তানকে পশু বানানোর চেয়ে মূর্খ রাখাই কম ক্ষতিকর। আমাদের সমাজের প্রেক্ষাপটে এ ক্ষেত্রে শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রথম বিবেচ্য বিষয়।
ডঃ রফিকুল ইসলাম মাদানি

এডভাইজারের বাণী

image-not-found

শিশুদের উপলব্ধি করতে হয় শিশু হিসেবে এবং গাইড করতে হয় অভিভাবক হিসাবে। শুন্য থেকে এগার বছরের মাঝেই শিশুর মেধা ও মননের বিকাশ ঘটে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এর রয়েছে বিরাট অবদান। কারণ, শিশুরা প্রতিষ্ঠান থেকে পরিবেশ পায় আর শিক্ষককে দেখে সরাসরি শিখে। দারিদ্য নয়, নৈতিক শিক্ষার অভাবই শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে ক্ষতিগ্রস্থ করে। কারণ, ধনীর সন্তান যেমন আর্থিক সংকটে ভোগেনা, তেমনি তাকওয়াপূর্ণ পিতামাতার সন্তানরাও মানসিক স্বাস্থ্যহীনতায় ভোগেনা। প্রত্যেক বাবা-মা সন্তানদের আল্লাহ তাআলা নিয়োজিত শিক্ষক।
ডঃ মীর মনজুর মাহমুদ